Thursday, October 2, 2025

নীরব ক্যামেরার ছায়া

নীরব ক্যামেরার ছায়া
Page 1 / 10 অধ্যায় ১: নীরব ক্যামেরা। রাত তখন প্রায় দুটো। দিল্লির সাইবার ক্রাইম ইউনিটে এক তীব্র উত্তেজনা। নিখোঁজ টেক-উদ্যোক্তা মীরা দত্তার ফাইল খোলা। কিন্তু টেবিলের উপর রাখা আছে শুধু মীরার অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে থেকে সংগ্রহ করা একটি 'ব্ল্যাঙ্ক' (Blank) CCTV ফুটেজের হার্ড ড্রাইভ। এসিপি বর্তিকা সিং জানেন, অপরাধী (ডঃ ভেক্টর) একটি সাইবার-খেলা শুরু করেছে।
Page 2 / 10 'হার্ড ড্রাইভটি 'ব্ল্যাঙ্ক' দেখালেও, ফুটেজটি একটি অত্যাধুনিক "ভিডিও ইনভিজিবিলিটি ফিল্টার" দিয়ে আড়াল করা ছিল, ম্যাডাম। কিন্তু এর ডেটা-রুট বিশ্লেষণ করে একটি বিশেষ প্যাটার্ন পাওয়া গেছে—"আমি ডেটা নই, আমি সময়ের দৃশ্য।"' সাব-ইন্সপেক্টর নীরজ কুমার দ্রুত রিপোর্ট করেন। ডঃ ভেক্টরের এই চ্যালেঞ্জ বর্তিকার পেশাদারিত্বে আঘাত করে।
Page 3 / 10 ডঃ ভেক্টর, একসময় মীরার বাবার সহকর্মী ও ক্রোনো-ড্রাইভ প্রযুক্তির সহ-উদ্ভাবক ছিলেন। তিনি শহরের প্রতিটি কোণের CCTV নেটওয়ার্ক এবং তার দুর্বলতা জানেন। 'নীরজ, আমরা তাকে তার নিজের মাঠে চ্যালেঞ্জ জানাবো। শহরের প্রতিটি CCTV ফিডকে একটি একক 'লাইভ টাইমলাইন'-এ একত্রিত করো। সে হয়তো তার নিজস্ব তৈরি কোনো 'দৃশ্য-বিভ্রমের ছায়া' ধরে পালাচ্ছে।' বর্তিকা নির্দেশ দেন।
Page 4 / 10 অধ্যায় ২: ফ্রেমে ফ্রেমে পিছু ধাওয়া। নীরজ তার অ্যাডভান্সড AI অ্যালগরিদম ব্যবহার করে একটি বিশাল ডেটা-ফ্লোতে একটি অস্বাভাবিক 'ব্লিপ' (blip) খুঁজে পায়—যা একটি পুরোনো প্রশাসনিক ভবনের দিকে নির্দেশ করছে। 'সে একটি 'পিক্সেল-ডিফর্মেশন টুল' ব্যবহার করছে, ম্যাম, কিন্তু তার গমনপথের প্রতি ফ্রেমে ০.০০৫% পিক্সেল ডিস্টর্শন ধরা পড়েছে,' নীরজ বলে।
Page 5 / 10 'সেই ০.০০৫% ডিস্টর্শনই আমাদের পথ দেখাবে। এটা নিশ্চিত ফাঁদ হতে পারে। নীরজ, তোমার কাছে কি সেই 'টাইম-ল্যাপস রিভার্সাল' টুলটি আছে, যা প্রতিটা ক্যামেরার ব্যাকডেটেড স্টোরেজ থেকে এক সেকেন্ডের পূর্বের দৃশ্য ফিরিয়ে আনতে পারে?' বর্তিকা প্রশ্ন করেন। দৃশ্যমানতা বন্ধ করা জরুরি। ভেক্টরকে বিশ্বাস করাতে হবে যে তার বিভ্রম কাজ করেছে।
Page 6 / 10 নীরজ দ্রুত টুলটি প্রশাসনিক ভবনের নিকটস্থ CCTV নেটওয়ার্কে প্রয়োগ করে। ওয়ার্কশপটি খালি দেখাচ্ছিল, কিন্তু এক সেকেন্ডের রিভার্সালে একটি ভাঙা জানালার পাশে মীরার ওড়নার একটি কোণা দ্রুত সরে যাওয়ার আবছা দৃশ্য ধরা পড়ে। তাতে একটি সাংকেতিক অক্ষর লেখা: 'গ্রা' (গ্রা - Gra, for Gradient). ভেক্টর জানত তারা রিয়াল-টাইম ফুটেজ বিশ্লেষণ করবে।
Page 7 / 10 'গ্রেডিয়েন্ট…অর্থাৎ উল্লম্বতা। উঁচু ভবন, লিফট, বা সিড়ি। সে হয়তো ওই পুরনো ভবনের সবচেয়ে উঁচু ফ্লোরের সার্ভার রুমে লুকিয়ে আছে, যেখানে পুরোনো কেবলগুলোর নেটওয়ার্ক সবচেয়ে জটিল। এটা তার শেষ আশ্রয়।' বর্তিকা নিজের টিমের কাছে নির্দেশ দেন: 'তিনটি দল, দ্রুত ও নীরব প্রবেশ। কোনো ঝুঁকি নয়। মীরা এবং আমাদের তথ্য, দুটোই অক্ষত চাই।'
Page 8 / 10 অধ্যায় ৩: শেষ দৃশ্য। পুলিশ দল সতর্কভাবে প্রশাসনিক ভবনের গোলকধাঁধায় প্রবেশ করে। প্রতিটি ফ্লোরে উত্তেজনা। নীরজ একটি কাছাকাছি মনিটরিং স্টেশন থেকে পুরো সাইটের উপর নজর রাখছে। হঠাৎ একটি সার্ভার রুমের দরজার সামনে একটি 'পিক্সেল-ডিসপ্লেসমেন্ট' সংকেত দেখা দেয়।
Page 9 / 10 সার্ভার রুমে প্রবেশ করে বর্তিকা দেখেন, ভেক্টর মীরাকে ছেড়ে একটি অব্যবহৃত ডেটা পোর্টের দিকে ছুটছে। সে দ্রুত পোর্টটিতে তার 'ভিডিও ইনভিজিবিলিটি ফিল্টার' যুক্ত করে একটি 'ডিজিটাল ওড়না' (Digital Veil) সক্রিয় করার চেষ্টা করে। বর্তিকা তার দিকে ছুটে না গিয়ে শুধু নীরব ক্যামেরার দিকে একটি বিশেষ হাত-সংকেত দেন।
Page 10 / 10 উপসংহার: দৃশ্যত ধরা। বর্তিকার সংকেত দেখে, নীরজ তৎক্ষণাৎ দূর থেকে সেই পোর্টের সংযোগে একটি 'সিগন্যাল জ্যামার' সক্রিয় করে। ভেক্টরের পালানোর রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। একটি কঠিন লড়াইয়ের পর, বর্তিকা সিং ভেক্টরকে নিরস্ত্র করে। মীরা দত্তাকে নিরাপদে খুঁজে পাওয়া যায়। পুলিশ যখন ডঃ ভেক্টরকে হাতকড়া পরিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল, সে শুধু হাসছিল। প্রযুক্তির ছায়াপথ জয় হলেও, প্রতিটি ক্যামেরার লেন্স যে একটি নীরব সাক্ষী, সেই সত্যকে সে অস্বীকার করতে পারেনি।

ইলিউশনের কঙ্কাল

ইলিউশনের কঙ্কাল md babu hossan bahadur
একটি পুরোনো বাড়ি ভাঙার কাজ চলছিল। হঠাৎ শ্রমিকরা একটি প্রাচীন কূপের সন্ধান পেল। কূপের ভেতর থেকে একটি কঙ্কাল বের হতেই সবাই চমকে উঠল। খবর পেয়ে এসিপি প্রদ্যুম্ন তাঁর দল নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছালেন।
এসিপি প্রদ্যুম্ন কঙ্কালটি দেখে বললেন, "এটা কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। মনে হচ্ছে ৫০ বছরেরও বেশি পুরোনো কোনো রহস্য। দয়া, তুমি বাড়ির মালিকের সঙ্গে কথা বলো। অভিজিৎ, তুমি আশপাশের এলাকাটা ভালো করে দেখো।"
ডাক্তার সালোঙ্খে ঘটনাস্থলে এসে কঙ্কালটি পরীক্ষা করা শুরু করলেন। "স্যার, কঙ্কালটি ৫০ বছরেরও বেশি পুরোনো," তিনি বললেন। পরীক্ষা করতে করতে তিনি কঙ্কালের হাতে একটি পুরোনো, মরিচা পড়া লকেট দেখতে পেলেন।
অভিজিৎ লকেটটি ফরেনসিক ল্যাবে নিয়ে গেলেন। লকেটের ভেতরে একটি অস্পষ্ট লেখা ছিল। বহু চেষ্টার পর অভিজিৎ লেখাটি পড়তে পারলেন: "রাজিব ও রিনা, ১৯৭৫।" এটি একটি দীর্ঘ-হারানো ভালোবাসার গল্পের সূত্র।
দয়া বাড়ির মালিকের কাছ থেকে জানতে পারলেন, ৫০ বছর আগে এই বাড়িতে একটি বড় পারিবারিক বিবাদ হয়েছিল। তিনি সেই সময়ের একজন বৃদ্ধ পারিবারিক সদস্য, বিমল, এর খোঁজ পেলেন।
এসিপি প্রদ্যুম্ন অভিজিৎ ও দয়ার কাছ থেকে সব তথ্য নিলেন। "রাজিব ও রিনার ভালোবাসা আর সেই পারিবারিক বিবাদ—এই দুটো নিশ্চয়ই কোনোভাবে সম্পর্কিত," তিনি বললেন। "মনে হচ্ছে রিনার পরিবার এই সম্পর্কটা মেনে নেয়নি।"
অভিজিৎ ও দয়া আবার বিমলের কাছে গেলেন। "বিমল বাবু, আমরা জানি আপনি রিনা এবং রাজিবকে চিনতেন," অভিজিৎ বললেন। বিমল প্রথমে অস্বীকার করলেন, কিন্তু অভিজিৎ লকেটের ছবি দেখালে তিনি চমকে উঠলেন।
দয়া কঠিন গলায় বললেন, "বিমল বাবু, রিনা আপনার বোন ছিল। আপনিই এই সম্পর্কটা মেনে নিতে পারেননি, তাই না? ৫০ বছর আগে আপনিই রিনাকে খুন করে তার দেহ এই কূপের ভেতর ফেলে দিয়েছিলেন।"
বিমল কাঁদতে কাঁদতে স্বীকার করলেন। "হ্যাঁ, আমিই রিনাকে খুন করেছিলাম। আমি চাইনি আমার বোন একজন সাধারণ ছেলের সঙ্গে পালিয়ে যাক। আমি ভেবেছিলাম এই গোপনীয়তা চিরকাল লুকিয়ে থাকবে।"
এসিপি প্রদ্যুম্ন বললেন, "৫০ বছর পর হলেও সত্যের জয় হয়েছে। কোনো অপরাধই চিরকাল গোপন থাকে না।" বিমলকে গ্রেফতার করা হলো। সিআইডি দল আরেকটি জটিল রহস্যের সমাধান করে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল।

নদীর ধারে এক মৃতদেহ

নদীর ধারে এক মৃতদেহ md babo hossan bahadur
মুম্বাইয়ের এক নদীর ধারে এক মৃতদেহ পাওয়া গেল। খবর পেয়ে এসিপি প্রদ্যুম্ন, দয়া এবং অভিজিৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেন। নদীর শান্ত জলের পাশে পড়ে থাকা মৃতদেহটি দেখে এসিপি প্রদ্যুম্ন বললেন, "দয়া, লাশটাকে ভালো করে পরীক্ষা করো। অভিজিৎ, আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করো।"
Page 2 / 10 ডাক্তার সালোঙ্খে ফরেনসিক ভ্যান নিয়ে এলেন। তিনি মৃতদেহটি পরীক্ষা করে বললেন, "স্যার, মনে হচ্ছে না এই লোকটা নদীতে ডুবে মারা গেছে।" এসিপি প্রদ্যুম্ন অবাক হয়ে বললেন, "তাহলে ও কীভাবে মারা গেল?"
Page 3 / 10 ল্যাবে ফিরে এসে ডাক্তার সালোঙ্খে মাইক্রোস্কোপে কিছু পরীক্ষা করলেন। তিনি এসিপিকে ফোন করে জানালেন, "স্যার, ফরেনসিক রিপোর্ট বলছে এই লোকটা নদীতে ডুবে মারা যায়নি। এর ফুসফুসে ক্লোরিনযুক্ত জল পাওয়া গেছে। মনে হচ্ছে একে কোনো সুইমিং পুলে ডুবিয়ে মারা হয়েছে।"
Page 4 / 10 এসিপি প্রদ্যুম্ন অভিজিৎকে বললেন, "অভিজিৎ, একটা সুইমিং পুলের খোঁজ করো। এমন কোনো জায়গা যেখানে এই লোকটা যেতে পারে।" অভিজিৎ মৃতদেহের পকেট থেকে একটি বিলাসবহুল হোটেলের ভিজিটিং কার্ড পেলেন। "স্যার, মনে হচ্ছে এই লোকটা কোনো বড় হোটেলে কাজ করত বা সেখানে যেত," অভিজিৎ বললেন।
Page 5 / 10 অভিজিৎ হোটেলটির লবিতে গিয়ে ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বললেন। তিনি জানতে পারলেন, মৃত ব্যক্তির নাম রোহান। সে একজন প্রভাবশালী রাজনীতিক, মিস্টার ভার্মার ব্যক্তিগত সহকারী ছিল। মিস্টার ভার্মা প্রায়ই এই হোটেলে আসতেন।
Page 6 / 10 দয়া হোটেলের কর্মচারীদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলেন। একজন পরিচারিকা ভয়ে ভয়ে বলল যে সে রোহানকে মিস্টার ভার্মার দেহরক্ষী জগদীশের সাথে সুইমিং পুলের কাছে ঝগড়া করতে দেখেছিল।
Page 7 / 10 এসিপি প্রদ্যুম্ন, দয়া এবং অভিজিৎ মিস্টার ভার্মার বাড়িতে গেলেন। মিস্টার ভার্মা নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করলেন। কিন্তু এসিপি প্রদ্যুম্ন বললেন, "মিস্টার ভার্মা, আপনার সহকারীকে সুইমিং পুলে খুন করা হয়েছে। আপনার দেহরক্ষী জগদীশকে আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই।"
Page 8 / 10 জগদীশকে সিআইডি অফিসে নিয়ে আসা হলো। প্রথমে সে কিছুই স্বীকার করল না। কিন্তু দয়া যখন তাকে বোঝালেন যে তার বস তাকে বাঁচাবে না, তখন সে ভেঙে পড়ল।
Page 9 / 10 জগদীশ কাঁদতে কাঁদতে বলল, "রোহান স্যারের কিছু গোপন তথ্য ফাঁস করে দিচ্ছিল। স্যার আমাকে তাকে চুপ করাতে বলেছিলেন। আমি তাকে সুইমিং পুলে ধাক্কা দিয়েছিলাম। কিন্তু সে মারা গেলে আমি ভয় পেয়ে লাশটা নদীতে ফেলে দিয়েছিলাম।"
Page 10 / 10 এসিপি প্রদ্যুম্ন জগদীশকে গ্রেফতার করলেন। তিনি দয়া এবং অভিজিতের দিকে তাকিয়ে বললেন, "নদীর পারের মিথ্যাটা ধরা পড়ে গেল। কোনো অপরাধই চিরকাল গোপন থাকে না।" সিআইডি দল আরেকটি রহস্যের সমাধান করে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। Start over

মোটু পাতলুর যাদুকরী বাতাস By MD. BABU HOSSAN

মোটু আর পাতলু দুজনেই খুব ক্ষুধার্ত। মোটু তার পেটে হাত দিয়ে বলল, "পাতলু, আমার পেটটা সিঙাড়ার জন্য খালি খালি লাগছে।" পাতলু বলল, "চিন্তা করো না মোটু, আমি একটা বুদ্ধি বের করেছি!"
পাতলু মোটুকে একটা খালি বোতল দেখাল। "আমরা এই বোতলে বাতাস ভরে বিক্রি করব!" পাতলু বলল। মোটু অবাক হয়ে বলল, "বাতাস? কে কিনবে?" পাতলু হাসল। "এটা সাধারণ বাতাস নয়, এটা 'যাদুকরী বাতাস'!"
তারা একটা টেবিল সাজিয়ে বসল। টেবিলের উপর অনেকগুলো খালি বোতল রাখা। মোটু একটা বোতল হাতে নিয়ে চিৎকার করে বলল, "নিন, নিন! যাদুকরী বাতাস নিন! এক বোতল যাদুকরী বাতাস মাত্র পাঁচ টাকা!"
একজন বয়স্ক লোক, যার নাম বিমল, তাদের কাছে এলেন। তিনি ভ্রু কুঁচকে বোতলগুলো দেখলেন। "যাদুকরী বাতাস? এটা দিয়ে কী হয়?" তিনি জিজ্ঞেস করলেন। মোটু বলল, "এটা নিলে আপনার সব চিন্তা দূর হয়ে যাবে!"
বিমল বাবু বললেন, "আমার তো অনেক চিন্তা। একটা বোতল দাও।" মোটু তাকে একটা বোতল দিল। বিমল বাবু বোতলের ছিপি খুলে লম্বা একটা নিঃশ্বাস নিলেন।
বিমল বাবু বোতলটা বন্ধ করে মোটুকে বললেন, "আমার তো কোনো চিন্তা দূর হলো না! এটা তো শুধু বাতাস!" মোটু বলল, "আরে! আপনি কি বোতলটা ঝাঁকিয়েছিলেন?" বিমল বাবু অবাক হয়ে বোতলটা ঝাঁকালেন।
পাতলু ফিসফিস করে মোটুকে বলল, "মোটু, তুমি কী করছ? এটা তো আমাদের চালাকি ছিল!" মোটু পাতলুকে বলল, "আরে পাতলু, চুপ করো! আমি তো শুধু একটু মজা করছি!"
বিমল বাবু আবার বোতলটা খুলে নিঃশ্বাস নিলেন। "না, কোনো কাজ হচ্ছে না!" তিনি রেগে গেলেন। "তোমরা আমাকে ঠকাচ্ছ!" মোটু বলল, "ঠকাচ্ছি না! এটা তো শুধু মজা!"
বিমল বাবু তাদের দিকে তাড়া করলেন। মোটু আর পাতলু বোতলগুলো ফেলে দৌড়াতে শুরু করল। "এই যাদুকরী বাতাস এখন আমাদের চিন্তা দূর করতে পারবে!" মোটু হাঁফাতে হাঁফাতে বলল।
তারা দৌড়ে তাদের দোকানে ফিরে এল। কিন্তু তাদের সব বোতল মাটিতে পড়ে ভেঙে গেছে। তারা ক্লান্ত হয়ে বসে পড়ল। মোটু বলল, "পাতলু, মনে হচ্ছে আজ আমাদের সিঙাড়া জুটবে না।" পাতলু দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল, "যাদুকরী বাতাস বিক্রি করা সহজ নয়!"

Monday, September 15, 2025

ভারত আলোচনার টেবিলে আসছে: ট্রাম্পের উপদেষ্টা নাভারো

ভারত আলোচনার টেবিলে আসছে: ট্রাম্পের উপদেষ্টা নাভারো
দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার সহকারী মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চ ভারতীয় প্রতিপক্ষের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চালাবেন বলে জানা গেছে।মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো দাবি করেছেন, ভারত অবশেষে আলোচনার টেবিলে এসেছে। নয়াদিল্লিতে মার্কিন দলের আগমন ঘিরে তিনি সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) এ মন্তব্য করেন।
➡️ নাভারো সিএনবিসিকে বলেন, “ভারত আলোচনার টেবিলে আসছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অত্যন্ত গঠনমূলক একটি টুইট করেছেন এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার জবাব দিয়েছেন। দেখা যাক, বিষয়টি কীভাবে এগোয়
📌 মঙ্গলবার থেকে নয়াদিল্লিতে শুরু হচ্ছে ভারত-মার্কিন বাণিজ্য আলোচনা। 📌 এর আগে রাশিয়ার তেল কেনাকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করেছিল, ফলে আলোচনায় ভাটা পড়ে। 📌 নতুন করে আলোচনার মাধ্যমে ভেঙে পড়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি পুনরুজ্জীবনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চ ভারতীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনায় নেতৃত্ব দেবেন।
🗨️ প্রধানমন্ত্রী মোদি এক্সে পোস্ট করেছেন, “ভারত-মার্কিন অংশীদারিত্বের অসীম সম্ভাবনা উন্মোচনে এই আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” 🗨️ ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, “আমার বন্ধু মোদির সঙ্গে খুব শিগগির ফলপ্রসূ আলোচনায় বসতে চাই।” 👉 এটি ওয়াশিংটন-নয়াদিল্লি সম্পর্কের সাম্প্রতিক টানাপোড়েন কাটিয়ে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে পারে।
📢 জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকার ঘোষণা বাস্তবায়নে সচেষ্ট একটি নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা — আইন সহায়তা কেন্দ্র ও সামাজিক মাধ্যম 🌍 📰 রাজনীতি, বাণিজ্য, খেলাধুলা, জাতীয়-আন্তর্জাতিক ব্রেকিং নিউজ, বিশ্লেষণমূলক সংবাদসহ যাবতীয় খবর পেতে চোখ রাখুন **বাহাদুর লাইভ নিউজে** 🐊 ━━━━━━━━━━━━━━━ 🎯 **আমাদের চ্যানেলে যা পাবেন:** - সত্যবস্তুনিষ্ঠ সংবাদ - আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় রাজনীতি বিশ্লেষণ - মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার বিষয়ক প্রতিবেদন - খেলাধুলা, অর্থনীতি, শিক্ষা ও প্রযুক্তির আপডেট 📌 ভিডিও ভালো লাগলে প্লিজ ❤️ লাইক, ✍️ কমেন্ট ও 🔔 সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনার একটি সাবস্ক্রাইব আমাদের জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা! ━━━━━━━━━━━━━━━ 📌 **আমাদের পরিচয়:** **বাহাদুর মিডিয়া ইন্টারন্যাশনাল** এর একটি উদ্যোগ – সত্য ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ━━━━━━━━━━━━━━━ 🔖 **Hashtags (SEO + Viral):** #BahadurLiveNews #বাংলাখবর #InternationalNews #BreakingNews #BanglaJournalism #রাজনীতি #মানবাধিকার #সত্যসংবাদ #খেলাধুলা #বাংলানিউজ #নিরপেক্ষ_সংবাদ #BanglaBreakingNews #NewsToday #SubscribeNow ━━━━━━━━━━━━━━━

নীরব ক্যামেরার ছায়া

নীরব ক্যামেরার ছায়া Page 1 / 10 অধ্যায় ১: নীরব ক্যামেরা। রাত তখন প্রায় দুটো। দিল্লির সাইবার ক্রাইম ইউনিটে এক তীব্র উত্তেজনা। নিখোঁজ ট...